
হাফেজ রাশেদুল ইসলাম
বিশিষ্ঠ ইসলামী চিন্তাবিদ, সমাজসেবক, ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা ও রাজনীতিবিদ
শেরপুর-১ (সদর) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী
ধানমন্ডি থানা আমীর ও মজলিশে শুরা সদস্য, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির
হাফেজ রাশেদুল ইসলাম: সমৃদ্ধ শেরপুরের তরুণ স্বপ্নদ্রষ্টা
পরিচিতি
হাফেজ রাশেদুল ইসলাম একজন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, সমাজসেবক, ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা ও রাজনীতিবিদ। তিনি শেরপুর-১ (সদর) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন শেষে বর্তমানে তিনি জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের ধানমন্ডি থানা আমীর ও মজলিসে শূরা সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি শেরপুর ফোরামের চেয়ারম্যান সহ অসংখ্য সামাজিক, ধর্মীয় ও শিক্ষা সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত। শিক্ষাজীবন, ছাত্ররাজনীতি, পেশাগত কর্মকাণ্ড ও সামাজিক সেবামূলক কাজ ইত্যাদি সব ক্ষেত্রেই তার অবদান সমানভাবে উজ্জ্বল।
পরিবারিক জীবন
১৯৯০ সালে শেরপুর সদরের বাজিতখিলা ইউনিয়নের কুমরী মুদিপাড়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন হাফেজ রাশেদুল ইসলাম। তার পিতা মরহুম আলহাজ্জ মুহাম্মদ আবুল কাশেম একজন শিক্ষাব্রতী দ্বীনি জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তি, শিক্ষক, প্রতিষ্ঠান পরিচালক ও ইসলামী রাজনীতিবিদ ছিলেন। মা মরহুমা রেজিয়া বেগম ছিলেন ধর্মপ্রাণ গৃহিণী ও এলাকার নারীদের কাছে শিক্ষকতুল্য ব্যক্তিত্ব। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে হাফেজ রাশেদুল ইসলাম সর্বকনিষ্ঠ; বড় ভাই-বোনেরা সবাই দ্বীনি ও জেনারেল উভয় শিক্ষায় শিক্ষিত এবং শিক্ষকতা পেশার সাথে যুক্ত। পারিবারিক জীবনে তিনি ডা. রুকাইয়া বিনতে সেলিমের সাথে ২০২৩ সাল থেকে বিবাহিত জীবনযাপন করছেন এবং ১ সন্তানের জনক।
শিক্ষাজীবন
পারিবারিক পরিবেশে শিক্ষার হাতেখড়ি হওয়ার পরে তিনি কুমরী কালিতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাইমারি শিক্ষা শেষ করেন। পরবর্তীতে কুমরী বাজিতখিলা মাদরাসা, ঘোনাপাড়া হাফেজিয়া মাদরাসা এবং ফারুকিয়া দারুসসালাম মাদরাসা থেকে পবিত্র কুরআন হিফজ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি আল-জামিয়াতুল ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা থেকে দাখিল এবং তা'মীরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসা থেকে আলিমে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন। উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট বিভাগ থেকে বিএসসি (অনার্স) ও এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি কারিগরি শিক্ষাবোর্ড থেকে প্রফেশনাল আইটি বিষয়ে ডিপ্লোমা এবং মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন।
সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক জীবন
ছাত্রজীবন থেকেই তিনি দেশ ও ইসলামের পক্ষে ভুমিকা রাখতে হাফেজ রাশেদুল ইসলাম ২০০৩ সালে যোগ দেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরে। ২০০৩ সালে কর্মী, ২০০৪ সালে সাথী এবং ২০০৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত অবস্থায় সদস্য শপথ গ্রহণ করেন। তিনি উপশাখা ও থানা পর্যায় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় ও কেন্দ্রীয় পর্যায় পর্যন্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি, কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান সম্পাদক, কেন্দ্রীয় শিক্ষা সম্পাদক, কেন্দ্রীয় দাওয়াহ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক, সেক্রেটারি জেনারেল ও ২০২২ সালে কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ছাত্রশিবির থেকে বিদায় নেওয়ার পর ২০২৩ সালের ১লা জানুয়ারি তিনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেন এবং রুকন শপথ গ্রহণের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনের দায়িত্ব পালন শুরু করেন। তিনি বর্তমানে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের ধানমন্ডি থানার আমীর ও মজলিসে শূরা সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। পাশাপাশি তিনি একটি বৈষম্যহীন এবং সমৃদ্ধ শেরপুর গড়ার স্বপ্ন নিয়ে শেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে গণরাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন।
কর্মজীবন
পেশাগত জীবনে তিনি ঢাকার একটি স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি উদ্যোক্তা হিসেবে একাধিক ব্যবসা ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। বর্তমানে তিনি একটি প্রকাশনা সংস্থা, হজ্জ-উমরাহ এজেন্সি, অনলাইন নিউজ পোর্টাল, হাসপাতাল, এগ্রো খামার, কনসালট্যান্সি এজেন্সি ও দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন। এছাড়াও সংস্কৃতি, মিডিয়া ও সমাজসেবামুলক নানা প্রজেক্টের সাথে তিনি সক্রিয়ভাবে জড়িত রয়েছেন।
সংগ্রামী রাজনৈতিক জীবন ও যুলুম-নির্যাতনের শিকার
দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে হাফেজ রাশেদুল ইসলাম অসংখ্য বাধা, মামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী আমলে ১৫ বছরে তার বিরুদ্ধে ৬৩টি মিথ্যা মামলা দায়ের হয় এবং তিনি ৫ বার গ্রেফতার, গুম হওয়া, রিমান্ড ও বিনাবিচারে কারাবরণের তিনি নির্যাতনের শিকার হন। ছাত্রজীবন থেকে বর্তমান পর্যন্ত বাংলাদেশের অধিকাংশ যৌক্তিক রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনে তিনি অংশগ্রহণ করেন ও বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃত্ব দেন। ২০০৫ সালে আলিমে অধ্যয়নরত অবস্থায় ঢাকায় মাদরাসা শিক্ষার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র রোধ এবং এ শিক্ষা কার্যক্রমের আধুনিকায়নের দাবিতে শহীদ আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদি রাহিমাহুল্লাহ’র নেতৃত্বে পরিচালিত আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। ২০০৬ সালে ঢাকার পল্টনে ৪ দলীয় জোট সরকারের ক্ষমতার শেষ দিকে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত সমাবেশে আওয়ামীলীগের লগি-বৈঠা তাণ্ডবের বিপরীতে রাজপথে সরব ছিলেন তিনি। ছাত্রলীগের ইভটিজিং অপকর্ম ও হত্যা-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, ক্যাম্পাসে সহাবস্থান ও শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশের দাবীতে আন্দোলন, ২০১৩ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে গড়ে ওঠা দুর্বার ছাত্র আন্দোলন, ইসলামবিরোধী শাহবাগী নাস্তিক চক্র ও ইসলামী আন্দোলনের শীর্ষ নেতাদের বিচারিক হত্যার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আন্দোলন, সুষ্ঠু নির্বাচন ও ভোটাধিকারের দাবিতে আন্দোলন, ২০১৮ ও ২০২৪ কোটা আন্দোলনসহ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী রেজিমের পতনের আন্দোলনে তিনি ছিলেন সক্রিয় ও সোচ্চার এক কন্ঠ। এতসব নির্যাতনের পরও তিনি তাঁর আদর্শ, গণমানুষের অধিকারের পক্ষে তার অবস্থান ও আন্দোলনের পথ থেকে কখনো এতটুকুও সরে আসেননি।
জুলাই বিপ্লবে ভূমিকা
২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই বিপ্লবে (ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান) হাফেজ রাশেদুল ইসলাম ঢাকার রাজনৈতিক সংগঠকদের মধ্যে একজন হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি আন্দোলনকে সুসংহত রূপ দিতে রাজপথে সরাসরি অংশগ্রহন করেন। আন্দোলনের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র ও সক্রিয় এলাকা ধানমন্ডি এলাকার জামায়াতের আমীর এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের মজলিসে শুরার সদস্য হিসেবে তিনি দলের তরুণ ও অভিজ্ঞ নেতাকর্মীদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেন, গণমানুষকে আন্দোলনে সংগঠিত ও যুক্ত করায় নেতৃত্ব দেন। ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে তার সাংগঠনিক প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতাকে কার্যকরভাবে কাজে লাগিয়ে তিনি বিভিন্ন স্তরের ছাত্র ও যুবকদের সংগঠিত করেন এবং তীব্র আন্দোলনের সময় ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ছাত্রজনতার মিছিল ও সমাবেশে সরাসরি তত্ত্বাবধান ও নেতৃত্ব দেন। আন্দোলন চলাকালীন শুরু থেকেই তিনি শিক্ষার্থীদের খাবার, চিকিৎসা ও অন্যান্য সহায়তা দেন। এ কারণে ২০শে জুলাই রাতে তাকে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট (সিটিটিসি) গ্রেফতার করে গুম করে এবং নির্মম নির্যাতন করে। তাকে আট দিন গুম করে রাখার পর মিথ্যা মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ৫ই আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর অন্যান্য রাজবন্দীদের সাথে ৬ই আগস্ট তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান। বিপ্লব পরবর্তী বাংলাদেশে তিনি নিয়মিতভাবে জামায়াতে ইসলামী কর্তৃক জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ, মতবিনিময় এবং আর্থিক সহায়তার কার্যক্রমে জড়িত আছেন।
সমাজকল্যাণে অবদান
রাজনৈতিক দায়িত্বের পাশাপাশি হাফেজ রাশেদুল ইসলাম শিক্ষা, সামাজিক উন্নয়ন ও মানবকল্যাণে সমানভাবে সক্রিয়। তিনি শেরপুর ফোরাম এবং শেরপুর এডভান্সমেন্ট ফোরাম অব ইকুইটির চেয়ারম্যান হিসেবে স্থানীয় উন্নয়ন, শিক্ষাবিস্তার ও সমাজসেবামূলক কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি দরিদ্র মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি, আর্থিক সহায়তা ও ত্রাণ বিতরণের মতো জনকল্যাণমূলক কাজে সক্রিয়ভাবে জড়িত। তিনি অসহায় মানুষের মাঝে খাবার, শীতবস্ত্র এবং মানবিক সহায়তা বিতরণ করে থাকেন। এলাকার উন্নয়নে তার উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে মাদক জুয়া ও ইভটিজিং দূরীকরণ, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, রাস্তা সংস্কারের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন। এছাড়াও তিনি শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করেন এবং টিউবওয়েল ও মসজিদ-অযুখানা নির্মান ও সংস্কারে সহায়তা, এতিমখানায় সহায়তা, ঘর নির্মাণে সহায়তা করার পাশাপাশি অসহায়দের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা ক্যাম্প ও চিকিৎসা সহায়তা প্রদান করছেন। তরুণদের উৎসাহিত করার জন্য তিনি নিয়মিত বিভিন্ন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে পৃষ্ঠপোষকতা দেন। সম্প্রতি তিনি 'জুলাই অভ্যুত্থানের' শহীদ ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং তাদের আর্থিকসহ নানাভাবে সহায়তা প্রদান করছেন।
তিনি কুমরী বাজিতখিলা ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার সভাপতি, কুমরী বাজিতখিলা ইয়াতিমখানার কার্যনির্বাহী সদস্য, দারুল কুরআন মডেল মাদরাসা (ঢাকা)-এর কার্যনির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং দারুস সালাম ট্রাস্ট (শেরপুর)-এর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া এক্স-স্টুডেন্ট ফোরাম অব রাজশাহী ইউনিভার্সিটির সেক্রেটারি, ধানমন্ডি ইসলামিক সোসাইটির সদস্য সচিব, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের (রুয়া) লাইফ মেম্বার এবং এনলাইটেন্ড সোসাইটি (আলোকিত সমাজ)-এর চিফ এডভাইজার হিসেবে তিনি শিক্ষা ও জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমে যুক্ত আছেন।
এর আগে তিনি কিশোরকণ্ঠ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, দি রাজশাহী স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের পরিচালক, ইসলামিক হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, সন্দীপন সাহিত্য পরিষদের পরিচালক, বিকল্প সাহিত্য সংস্কৃতি সংসদের চেয়ারম্যান, কনটেস্ট বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং ও গাইডের মহাপরিচালক, মাসিক নির্ঝরের নির্বাহী সম্পাদক এবং শেরপুর জেলা সমিতি (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়)-এর সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তিনি অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে, তরুণদের শিক্ষায় উৎসাহিত করে এবং সমাজে ন্যায় ও সহযোগিতার সংস্কৃতি গড়ে তুলে শেরপুরের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
হাফেজ রাশেদুল ইসলাম একজন দৃঢ়চেতা, ত্যাগী ও সংগ্রামী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, যিনি ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবনে আদর্শ, নীতি ও সততার সাথে আপস করেননি। তিনি শিক্ষা ও জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি জনগণের কল্যাণে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একটি বৈষম্যহীন ন্যায়ভিত্তিক সমৃদ্ধ শেরপুর গড়ার স্বপ্ন নিয়ে তিনি জনগণের ভালোবাসা, দোয়া ও সমর্থন কামনা করেন।
